২১ সেপ্টেম্বর ২৩ইং হবিগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার বরাবর মিথ্যা ও বানোয়াট মামলাটি সুষ্ঠ তদন্তের ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়ে আবেদন করেন ন্যাশনাল প্রেস সোসাইটি (এন পি এস) গণমাধ্যম ও মানবাধিকার সংস্থা, হবিগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি, বাংলাদেশ জাতীয় সাংবাদিক ফোরাম হবিগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি, জাতীয় দৈনিক লাল সবুজের বাংলা পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার ও দৈনিক আমার প্রাণের হবিগঞ্জ অনলাইন পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক,সাংবাদিক মোঃ ফয়সল মিয়া। তিনি আরও জানান আমি সহ ৭ জনের উপর লুটপাট ও ভাংচুর এর মিথ্যা মামলা দায়ের করেন হবিগঞ্জ পৌরসভার ২ নং ওয়ার্ড কামড়াপুর গ্রামের মৃত্যু মুতিন মিয়ার ছেলে নজরুল ইসলাম ।
CR ৩৬৩/২৩ মামলা নং মোকদ্দমার ধারাঃ ৪৪৭/ ৪৪৮/৩৮২/৪২৭/১১৪/৩৪ দঃ বিঃ। ১৮ মে ২৩ ইং রোজ বৃহস্পতিবার ৭ জনকে আসামি করে লুটপাট ও ভাংচুর এর একটি বানোয়াট ও মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। মিথ্যা মামলার
আসামীরা হলেন ১। লাজু মিয়া (৩০) পিতাঃ মৃত্যু নানু মিয়া, ২। মোঃ সাজু মিয়া (২৩) পিতাঃ আওয়াল মিয়া, ৩। মোঃ আকবর আলী (৪০) পিতার বদু মিয়া, ৪। মোঃ রফু মিয়া (৪৮) পিতাঃ মতলিব মিয়া, ৫। রনি মিয়া (২৩) পিতাঃ রফু মিয়া, ৬।রিপন মিয়া (২৮) পিতাঃ নিয়ামত মিয়া, ৭। ফয়সল মিয়া ( ৪০) পিতাঃ আদু মিয়া। সর্ব সাং কামড়াপুর ২নং ওয়ার্ড হবিগঞ্জ পৌরসভা।
নজরুল ইসলাম এর দায়েরকৃত
লুটপাট ও ভাংচুর এর মিথ্যা মামলা সুষ্ঠ তদন্তের ব্যবস্থার গ্রহণের দাবি জানিয়ে সাংবাদিক ফয়সল মিয়া হবিগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার বরাবর আবেদন করেন। সাংবাদিক ফয়সল মিয়া বলেন আমার শুক্র শ্রেণির লোকেরা আমাকে হেয় পতিপন্ন করার লক্ষ্যে সূত্রোক্ত মামলায় আমাকে ৭ নং আসামী হিসেবে শ্রেণিভুক্ত করিয়াছে। উক্ত মামলাটি বর্তমানে বিজ্ঞ আদালতের নির্দেশে জেলা গোয়েন্দা শাখা,হবিগঞ্জের এস, আই রিয়াজ উদ্দিন এর নিকট তদন্তাধীন রহিয়াছে মর্মে আমি অবগত হই। তাই পুলিশ সুপার মহোদয় বরাবরে অত্র আবেদনের মাধ্যমে মিথ্যা ও বানোয়াট মামলাটি সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ তদন্তক্রমে বিজ্ঞ আদালতে প্রতিবেদন দাখিলের দাবি জানাচ্ছি।
Leave a Reply